Header Ads






Formula of Arithmetic || ❝ পাটি গণিতের সূত্র ❞

বিয়ােগের সূত্রাবলি

বিয়োগফল = বিয়ােজন – বিয়োজ্য।

বিয়ােজন = বিয়ােগফল + বিয়ােজ্য।

বিয়ােজ্য = বিয়ােজন - বিয়ােগফল।



গুণের সূত্রাবলি

গুণফল = গুণ্য × গুণক

গুণক = গুণফল ÷ গুণ্য

গুণ্য = গুণফল ÷ গুণক



ভাগের সূত্রাবলি

নিঃশেষে বিভাজ্য না হলে। 1. ভাজ্য = ভাজক × ভাগফল + ভাগশেষ। 2. ভাজ্য = (ভাজ্য — ভাগশেষ) ÷ ভাগফল। 3. ভাগফল = (ভাজ্য — ভাগশেষ) ÷ ভাজক। নিঃশেষে বিভাজ্য হলে। 4. ভাজক = ভাজ্য÷ ভাগফল। 5. ভাগফল = ভাজ্য ÷ ভাজক। 6. ভাজ্য = ভাজক × ভাগফল।

সুদ এর পরিমান নির্ণয়ের সূত্র

১. সুদ = ( সুদের হার × আসল× সময়)÷ ১০০ ২. সুদের হার = ( ১০০ × সুদ) ÷ ( আসল × সময়) ৩. সময়= ( ১০০ × সুদ) ÷ ( আসল × সুদের হার) ৪. আসল = ( ১০০ × সুদ)÷ ( সময় × সুদের হার) ৫. সুদআসল= আসল + সুদ ৬. সুদআসল= আসল × ( ১+ সুদের হার) × সময় [ চক্রবৃদ্ধি সুদের ক্ষেত্রে]

ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য, লাভ ও ক্ষতির মধ্যে সম্পর্ক সূত্র

১. ক্রয়মূল্য=বিক্রয়মূল্য-লাভ ২. ক্রয়মূল্য=বিক্রয়মূল্য+ক্ষতি ৩. বিক্রয়মূল্য= ক্রয়মূল্য+লাভ ৪. বিক্রয়মূল্য= ক্রয়মূল্য–ক্ষতি ৫. লাভ=বিক্রয়মূল্য– ক্রয়মূল্য ৬. ক্ষতি= ক্রয়মূল্য–বিক্রয়মূল্য

ক্রমিক সংখ্যা বা গড় নির্ণয়ের সূত্র

১. ধারার পদ সংখ্যা = {(শেষপদ-১ম পদ)÷ প্রতিপদের পার্থক্য }+ ১ ২. ধারার যোগাফল = ( ১ম পদ + শেষ পদ)পদ সংখ্যা ÷ ২ ৩. ধারার গড় = ( শেষ পদ+ ১ম পদ) ÷ ২

ল.সা.গু - গ.সা.গু এর সূত্র

ল.সা.গু গ.সা.গু এর নিয়ম অনুযায়ী সূত্র ১. ভগ্নাংশের ল.সা.গু = হরগুলোর ল.সা.গু÷ হর গুলোর ল.সা.গু। ২. দুইটি সংখ্যার গুনফল = সংখ্যা দুইটির ল.সা.গু× গ.সা.গু ৩. ভগ্নাংশের গ.সা.গু = হরগুলোর গ.সা.গু ÷ হর গুলোর ল.সা.গু। ৪. ল.সা.গু= সংখ্যা দুইটির গুনফল÷ গ.সা.গু। ৫. গ.সা.গু= সংখ্যা দুইটির গুনফল÷ ল.সা.গু। ৬. একটি সংখ্যা = ( লসাগু× গসাগু)÷ পদত্ত সংখ্যা

ক্ষেএফল নির্ণয়ের সূত্র

১. আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = (দৈর্ঘ্য×প্রস্থ) বর্গ একক ২. আয়তক্ষেত্রের পরিসীমা = ২ ×(দৈর্ঘ্য+প্রস্থ) ৩. সামান্তরিক ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = ভূমি×উচ্চতা (বর্গ একক) ৪. বর্গের ক্ষেত্রফল = (বাহু)² (বর্গ একক) ৫. বর্গক্ষেত্রর পরিসীমা = ৪ ×বাহুর দৈর্ঘ্য ৬.বর্গাকার ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল= বর্গ একক ৭. আয়তাকার ঘনবস্তুর আয়তন = (দৈর্ঘ×প্রস্থ×উচ্চতা) ঘন একক ৮. ত্রিভুজাকার ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল= (ভূমি×উচ্চতা) বর্গ একক ৯. ট্রাপিজিয়ামের ক্ষেত্রফল=১/২(a+b)×h [aওb সমান্তরাল বাহুদ্বয়ের দৈর্ঘ্য ও hউচ্চতা] ১০. ঘনকের পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল=6 ১১. আয়তাকার ঘনবস্তুর পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল=২(ab×bc×ca) [aদৈর্ঘ্য, bপ্রস্থ, c উচ্চতা] ১২. বৃত্তের পরিধি=২πr, ১৩. বৃত্তের ক্ষেত্রফল= πr² = 22/7r² {এখানে বৃত্তের ব্যাসার্ধ r} ১৪. চার দেয়ালের ক্ষেত্রফল = ২ ×(দৈর্ঘ্য+প্রস্থ)×উচ্চতা

দৈর্ঘ্য পরিমাপের সূত্র

১. ১ কি.মি = ১০০০ মিটার ২. ১ কি.মি = ১০ হেক্টোমিটার ৩. ১ কি.মি. = ০.৬২ মাইল ৪. ১ হেক্টোমিটার = ১০ ডেকা মিটার ৫. ১ ডেকা মিটার = ১০ মিটার ৬. ১ মিটার = ১০ ডেসিমিটার ৭. ১ মিটার = ১০০ মিটার ৮. ১ মিটার = ১০০০ মি.মি ৯. ১ ডেসিমিটার = ১০ সেন্টিমিটার ১০. ১ সেন্টিমিটার = ১০ মিলি মিটার ১১. ১ ইঞ্চি = ২.৫৪ সেন্টিমিটার ১২. ১২ ইঞ্চি = ১ফুট ১৩. ৩ ফুট = ১ গজ ১৪. ১৭৬০ গজ = ১মাইল ১৫. ১ মাইল = ১.৬১ কি.মি. ১৬. ১ মিটার = ৩৯.৩৭ ইঞ্চি (প্রায়) ১৭. ১৪৪ বর্গ ইঞ্চি=১ বর্গ ফুট ১৮. ১ মাইল = ১৭৬০ গজ ১৯. ১ নটিক্যাল মাইল = ১৮৫৩.১৮ মিটার ২০. ১ ফ্যাদম = ৬ ফুট (পানির গভীরতা পরিমাপের একক) ২১. ১০০ বর্গ মি = ১ একর ২২. ১০০ শতক =১ একর ২৩. ৪৮৪০ বর্গ গজ=১ একর ২৪. ১ বর্গ মাইল=৬৪০ একর ২৫. ১ একর = ৪০৪৬.৮৬ বর্গ মি

জমি-জায়গা পরিমাপের একক সূত্র

১. ১ এয়র = ১০০ বর্গ মি। ২. ১ হেক্টর = ১০০ এয়র। ৩. ১ হেক্টর = ১০০০ বর্গ সেন্টিমিটার। ৪. ১ হেক্টর = ২.৪৭ একর (প্রায়)। ৫. ১ বর্গ মিটার = ১০০ বর্গ ডেসিমিটার। ৬. ১ বর্গ মিটার = ১০০০ বর্গ সেন্টিমিটার। ৭. ১ বর্গ মি টার = ১০.৭৬ বর্গফুট (প্রায়)। ৮. ১ একর = ৪৮৪০ বর্গগজ। ৯. ১ একর = ১০ বর্গ চেইন। ১০. ১ একর = ৩ বিঘা ৮ ছটক। ১১. ১ বিঘা = ২০ কাটা। ১২. ১ বিঘা = ১ বর্গরশি। ১৩. ১ বিঘা = ১৬০০ বর্গগজ। ১৪. ১ কাটা = ৮০ বর্গগজ। ১৫. ১ কাটা = ১৬ ছটক। ১৬. ১ ছটক = ৫ বর্গগজ। ১৭. ১ বর্গগজ = ৫ বর্গফুট। ১৮. ১ বর্গফুট = ১৪৪ বর্গইঞ্চি। ১৯. ১ চেইন = ২২ গজ। ২০. ১ বর্গচেইন = ৪৮৪ বর্গগজ।

ত্রিকোণমিতির সূত্র

1. sinθ = लম্ব/অতিভূজ 2. cosθ = ভূমি/অতিভূজ 3. taneθ = लম্ব/ভূমি 4. cotθ = ভূমি/লম্ব 5. secθ = অতিভূজ/ভূমি 6. cosecθ = অতিভূজ/লম্ব 7. sinθ = 1/cosecθ, cosecθ = 1/sinθ 8. cosθ =1/secθ, secθ = 1/cosθ 9. tanθ =1/cotθ, cotθ =1/tanθ 10. sin²θ + cos²θ = 1 11. sin²θ = 1 – cos²θ 12. cos²θ = 1- sin²θ 13. sec²θ – tan²θ = 1 14. sec²θ = 1+ tan²θ 15. tan²θ = sec²θ – 1 16. cosec²θ – cot²θ = 1 17. cosec²θ = cot²θ + 1 18. cot²θ = cosec²θ – 1

গড় নির্ণয়ের সূত্র

1. গড় = রাশি সমষ্টি / রাশি সংখ্যা 2. রাশির সমষ্টি = গড় × রাশির সংখ্যা 3. রাশির সংখ্যা = রাশির সমষ্টি ÷ গড় 4. আয়ের গড় = মােট আয়ের পরিমাণ / মােট লােকের সংখ্যা 5. সংখ্যার গড় = সংখ্যাগুলাের যােগফল / সংখ্যার পরিমান বা সংখ্যা 6. ক্রমিক ধারার গড় = শেষ পদ +১ম পদ /2

সরল সুদ -এর সূত্র

যদি আসল = P সময় =T সুদের হার = R সুদ – আসল = A হয়, তাহলে 1. সুদের পরিমাণ = PRT/100 2. আসল = 100 × সুদ – আসল (A) / 100 + TR

কোন কিছুর গতিবেগ

1. গতিবেগ = অতিক্রান্ত দূরত্ব/সময় 2. অতিক্রান্ত দূরত্ব = গতিবেগ × সময় 3. সময় = মোট দূরত্ব/বেগ 4. স্রোতের অনুকূলে নৌকার কার্যকরী গতিবেগ = নৌকার প্রকৃত গতিবেগ + স্রোতের গতিবেগ। 5. স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার কার্যকরী গতিবেগ = নৌকার প্রকৃত গতিবেগ – স্রোতের গতিবেগ উদাহারণ : ১. নৌকার গতি স্রোতের অনুকূলে ঘন্টায় 10 কি.মি. এবং স্রোতের প্রতিকূলে 2 কি.মি.। স্রোতের বেগ কত ? ব্যাখ্যা – স্রোতের বেগ = (স্রোতের অনুকূলে নৌকার বেগ – স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার বেগ) /2 = (10 – 2)/2= = 4 কি.মি. ২. একটি নৌকা স্রোতের অনুকূলে ঘন্টায় 8 কি.মি.এবং স্রোতের প্রতিকূলে ঘন্টায় 4 কি.মি. যায়। নৌকার বেগ কত ? ব্যাখ্যা – নৌকার বেগ = (স্রোতের অনুকূলে নৌকার বেগ+স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার বেগ)/2 = (8 + 4)/2 =6 কি.মি. ৩. নৌকা ও স্রোতের বেগ ঘন্টায় যথাক্রমে 10 কি.মি. ও 5 কি.মি.। নদীপথে 45 কি.মি. পথ একবার গিয়ে ফিরে আসতে কত সময় লাগবে? ব্যাখ্যা – মােট সময় = [(মােট দূরত্ব/ অনুকূলে বেগ) + (মােট দূরত্ব/প্রতিকূলে বেগ)] উত্তর:স্রোতের অনুকূলে নৌকারবেগ = (10 + 5) = 15 কি.মি. স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার বেগ = (10 – 5) = 5কি.মি. [(45/15) + (45/5)] = 3 + 9 = 12 ঘন্টা

কোন কিছুর গতিবেগ

No comments

Powered by Blogger.