Header Ads






Mahe Ramadan Calendar - 2024 || ❝ পবিত্র মাহে রমজানের ক্যালেন্ডার - ২০২৪ ❞

সেহরী ও ইফতারের সময়সূচী - ২০২৪



রহমতের ১০ দিন
নং তারিখ বার সেহরীর শেষ সময় ফজরের আজান ইফতারের সময়
১২ মার্চ মঙ্গলবার রাত ৪.৪৯ মি. রাত ৪.৫৮ মি. সন্ধ্যা ৬.১৬ মি.
১৩ মার্চ বুধবার রাত ৪.৪৯ মি. রাত ৪.৫৮ মি. সন্ধ্যা ৬.১৬ মি.
১৪ মার্চ বৃহঃ বার রাত ৪.৩০ মি. রাত ৪.৩৮ মি. ৬.১৪ মি.
১৫ মার্চ শুক্রবার রাত ৪.৩০ মি. রাত ৪.৩৮ মি. ৬.১৪ মি.
১৬ মার্চ শনিবার রাত ৪.৩০ মি. রাত ৪.৩৮ মি. ৬.১৪ মি.
১৭ মার্চ রবিবার রাত ৪.৩০ মি. রাত ৪.৩৮ মি. ৬.১৪ মি.
১৮ মার্চ সোমবার রাত ৪.৩০ মি. রাত ৪.৩৮ মি. ৬.১৪ মি.
১৯ মার্চ মঙ্গলবার রাত ৪.৩০ মি. রাত ৪.৩৮ মি. ৬.১৪ মি.
২০ মার্চ বুধবার রাত ৪.৩০ মি. রাত ৪.৩৮ মি. ৬.১৪ মি.
১০ ২১ মার্চ বৃহঃ বার রাত ৪.৩০ মি. রাত ৪.৩৮ মি. ৬.১৪ মি.

মাগফিরাতের ১০ দিন
নং তারিখ বার সেহরীর শেষ সময় ফজরের আজান ইফতারের সময়
১১ ২২ মার্চ শুক্রবার রাত ৪.৩০ মি. রাত ৪.৩৮ মি. ৬.১৪ মি.
১২ ২৩ মার্চ শনিবার রাত ৪.৩০ মি. রাত ৪.৩৮ মি. ৬.১৪ মি.
১৩ ২৪ মার্চ রবিবার রাত ৪.৩০ মি. রাত ৪.৩৮ মি. ৬.১৪ মি.
১৪ ২৫ মার্চ সোমবার রাত ৪.৩০ মি. রাত ৪.৩৮ মি. ৬.১৪ মি.
১৫ ২৬ মার্চ মঙ্গলবার রাত ৪.৩০ মি. রাত ৪.৩৮ মি. ৬.১৪ মি.
১৬ ২৭ মার্চ বুধবার রাত ৪.৩০ মি. রাত ৪.৩৮ মি. ৬.১৪ মি.
১৭ ২৮ মার্চ বৃহঃ বার রাত ৪.৩০ মি. রাত ৪.৩৮ মি. ৬.১৪ মি.
১৮ ২৯ মার্চ শুক্রবার রাত ৪.৩০ মি. রাত ৪.৩৮ মি. ৬.১৪ মি.
১৯ ৩০ মার্চ শনিবার রাত ৪.৩০ মি. রাত ৪.৩৮ মি. ৬.১৪ মি.
২০ ৩১ মার্চ রবিবার রাত ৪.৩০ মি. রাত ৪.৩৮ মি. ৬.১৪ মি.

নাজাতের ১০ দিন
নং তারিখ বার সেহরীর শেষ সময় ফজরের আজান ইফতারের সময়
২১ ০১ এপ্রিল সোমবার রাত ৪.৩০ মি. রাত ৪.৩৮ মি. ৬.১৪ মি.
২২ ০২ এপ্রিল মঙ্গলবার রাত ৪.৩০ মি. রাত ৪.৩৮ মি. ৬.১৪ মি.
২৩ ০৩ এপ্রিল বুধবার রাত ৪.৩০ মি. রাত ৪.৩৮ মি. ৬.১৪ মি.
২৪ ০৪ এপ্রিল বৃহঃ বার রাত ৪.৩০ মি. রাত ৪.৩৮ মি. ৬.১৪ মি.
২৫ ০৫ এপ্রিল শুক্রবার রাত ৪.৩০ মি. রাত ৪.৩৮ মি. ৬.১৪ মি.
২৬ ০৬ এপ্রিল শনিবার রাত ৪.৩০ মি. রাত ৪.৩৮ মি. ৬.১৪ মি.
২৭ ০৭ এপ্রিল রবিবার রাত ৪.৩০ মি. রাত ৪.৩৮ মি. ৬.১৪ মি.
২৮ ০৮ এপ্রিল সোমবার রাত ৪.৩০ মি. রাত ৪.৩৮ মি. ৬.১৪ মি.
২৯ ০৯ এপ্রিল মঙ্গলবার রাত ৪.৩০ মি. রাত ৪.৩৮ মি. ৬.১৪ মি.
৩০ ১০ এপ্রিল বুধবার রাত ৪.৩০ মি. রাত ৪.৩৮ মি. ৬.১৪ মি.


রোজা রাখার নিয়ত

"نَوَيْتُ اَنْ اُصُوْمَ غَدًا مِّنْ شَهْرِ رَمْضَانَ الْمُبَارَكِ فَرْضَا لَكَ يَا اللهُ فَتَقَبَّل مِنِّى اِنَّكَ اَنْتَ السَّمِيْعُ الْعَلِيْم"

"নাওয়াইতু আন আছুম্মা গাদাম মিন শাহরি রমাজানাল মুবারাকি ফারদাল্লাকা, ইয়া আল্লাহু ফাতাকাব্বাল মিন্নি ইন্নিকা আনতাস সামিউল আলিম।"
"হে আল্লাহ! আগামীকাল পবিত্র রমযান মাসে তোমার পক্ষ হতে ফরয করা রোজা রাখার ইচ্ছা পোষণ (নিয়্যত) করলাম, অতএব তুমি আমার পক্ষ হতে (আমার রোযা তথা পানাহার থেকে বিরত থাকাকে) কবুল কর, নিশ্চয়ই তুমি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞানী।"

ইফতারের দোয়া

"اَللَّهُمَّ لَكَ صُمْتُ وَ عَلَى رِزْقِكَ وَ اَفْطَرْتُ بِرَحْمَتِكَ يَا اَرْحَمَ الرَّاحِيْمِيْن"

"আল্লাহুম্মা লাকা ছুমতু ওয়া আলা রিযক্বিকা ওয়া আফতারতু বিরাহমাতিকা ইয়া আরহামার রাহিমীন।"
"অর্থ : হে আল্লাহ! আমি তোমারই সন্তুষ্টির জন্য রোজা রেখেছি এবং তোমারই দেয়া রিযিক্বের মাধ্যমে ইফতার করছি।"

রোজা ভঙ্গের কারণ কী কী?

  1. ভুলে খাওয়া বা পান করার পর রোজা ভেঙে গেছে মনে করে আবার ইচ্ছাকৃতভাবে খাওয়া বা পান করা। (ফাতওয়া শামি, খণ্ড : ০৩, পৃষ্ঠা : ৩৭৫)
  2. বিড়ি-সিগারেট বা হুঁকা সেবন করা। (জাওয়াহিরুল ফিকাহ, খণ্ড : ০১, পৃষ্ঠা : ৩৭৮)
  3. কাঁচা চাল, আটার খামির বা একত্রে অনেক লবণ খাওয়া। (ফাতওয়া আল-হিন্দিয়্যা, খণ্ড : ০১, পৃষ্ঠা : ১৯৯)
  4. এমন কোনো বস্তু খাওয়া, যা সাধরণত খাওয়া হয় না। যেমন- কাঠ, লোহা, কাগজ, পাথর, মাটি, কয়লা ইত্যাদি। (ফাতওয়া আল-হিন্দিয়্যা, খণ্ড : ০১, পৃষ্ঠা : ২০২; জাওয়াহিরুল ফিকাহ, খণ্ড : ০১, পৃষ্ঠা : ৩৭৮)
  5. পাথর, কাদামাটি, কঙ্কর, তুলা-সুতা, তৃণলতা, খড়কুটো ও কাগজ গিলে ফেলা। (ফাতাওয়া আল-হিন্দিয়্যা, খণ্ড : ০১, পৃষ্ঠা : ২০৩)
  6. নিজের থুতু হাতে নিয়ে গিলে ফেললে। (ফাতাওয়া আল-হিন্দিয়্যা, খণ্ড : ০১, পৃষ্ঠা : ২০২)
  7. ভুলে স্ত্রী সম্ভোগের পর রোজা ভেঙে গেছে মনে করে— আবার স্ত্রীর সঙ্গে সহবাস সম্পর্ক করা। (ফাতওয়া শামি, খণ্ড : ০৩, পৃষ্ঠা : ৩৭৫)
  8. কানে বা নাকের ছিদ্র দিয়ে তরল ওষুধ দেওয়া। (ইমদাদুল ফাতাওয়া, খণ্ড : ০২, পৃষ্ঠা : ১২৭)
  9. দাঁত দিয়ে রক্ত বের হলে যদি তা থুতুর চেয়ে পরিমাণে বেশি হয় এবং কণ্ঠনালিতে চলে যায়। (ফাতাওয়া শামি, খণ্ড : ০৩, পৃষ্ঠা : ৩৬৭)
  10. মুখে পান দিয়ে ঘুমিয়ে যাওয়া এবং এ অবস্থায় সুবহে সাদিক করা। (ইমদাদুল ফাতাওয়া, খণ্ড : ০২, পৃষ্ঠা : ১৭২)
  11. হস্তমৈথুন করা। (ফাতাওয়া দারুল উলুম দেওবন্দ, খণ্ড : ০৬, পৃষ্ঠা : ৪১৭)
  12. রোজা স্মরণ থাকা অবস্থায় কুলি কিংবা নাকে পানি দেওয়ার সময় কণ্ঠনালিতে পানি চলে যাওয়া। (আহসানুল ফাতাওয়া, খণ্ড : ০৪, পৃষ্ঠা : ৪২৯)
  13. কাউকে জোর-জবদস্তি করে পানাহার করানো। (ফাতাওয়া হিন্দিয়্যা, খণ্ড : ০১, পৃষ্ঠা : ২০২)
  14. রাত মনে করে সুবহে সাদিকের পর সাহরি খাওয়া। (জাওয়াহিরুল ফিকাহ, খণ্ড : ০১, পৃষ্ঠা : ৩৭৮)
  15. ইচ্ছাকৃতভাবে বমি করা বা বমি আসার পর তা গিলে ফেলা। (ফাতহুল কাদির, খণ্ড : ০২, পৃষ্ঠা : ৩৩৭)
  16. সূর্যাস্ত হয়ে গেছে মনে করে ভুলে দিনে ইফতার করা। (বুখারি, হাদিস : ১৯৫৯)
  17. . যদি কেউ রাত ধারণা করে স্ত্রী সহবাসে লিপ্ত হয়ে যায়, অতঃপর সুবহে সাদিকের কথা জানতে পেরে তৎক্ষণাৎ সহবাস থেকে বিরত হয়ে যায়। (ফাতওয়া শামি, খণ্ড : ০৩, পৃষ্ঠা : ৩৭৪)
  18. আঠার. বৃষ্টি বা বরফের টুকরো খাদ্যানালির ভেতরে চলে গেলে রোজা ভেঙে যায়। (ফাতাওয়া হিন্দিয়্যা, খণ্ড : ০১, পৃষ্ঠা : ২০৩)


রোজা ভঙ্গের কারণ সমুহ:

  1. ইচ্ছাকৃত পানাহার করলে।
  2. স্ত্রী সহবাস করলে ।
  3. কুলি করার সময় হলকের নিচে পানি চলে গেলে (অবশ্য রোজার কথা স্মরণ না থাকলে রোজা ভাঙ্গবে না)।
  4. ইচ্ছকৃত মুখভরে বমি করলে।
  5. নস্য গ্রহণ করা, নাকে বা কানে ওষধ বা তৈল প্রবেশ করালে।
  6. জবরদস্তি করে কেহ রোজা ভাঙ্গালে ।
  7. ইনজেকশান বা স্যালাইরনর মাধ্যমে দেমাগে ওষধ পৌছালে।
  8. কংকর পাথর বা ফলের বিচি গিলে ফেললে।
  9. সূর্যাস্ত হয়েছে মনে করে ইফতার করার পর দেখা গেল সুর্যাস্ত হয়নি।
  10. পুরা রমজান মাস রোজার নিয়ত না করলে।
  11. দাঁত হতে ছোলা পরিমান খাদ্য-দ্রব্য গিলে ফেললে।
  12. ধূমপান করা, ইচ্ছাকৃত লোবান বা আগরবাতি জ্বালায়ে ধোয়া গ্রহন করলে।
  13. মুখ ভর্তি বমি গিলে ফেললে ।
  14. রাত্রি আছে মনে করে সোবহে সাদিকের পর পানাহার করলে।
  15. মুখে পান রেখে ঘুমিয়ে পড়ে সুবহে সাদিকের পর নিদ্রা হতে জাগরিত হওয়া এ অবস্থায় শুধু কাজা ওয়াজিব হবে।
  16. ★ আর যদি রোজা অবস্থায় ইচ্ছাকৃতভাবে স্বামী-স্ত্রী সহবাস অথবা পানাহার করে তবে কাজা ও কাফফারা উভয়ই ওয়াজিব হবে। কাফফারার মাসআলা অভিজ্ঞ ওলামায়ে কেরামের থেকে জেনে নেবে।

রোজার মাকরুহগুলো:

  1. অনাবশ্যক কোনো জিনিস চিবানো বা চাখা।
  2. কোনো দ্রব্য মুখে দিয়ে রাখা।
  3. গড়গড় করা বা নাকের ভেতর পানি টেনে নেয়া কিন্তু পানি যদি নাক দিয়ে গলায় পৌঁছে যায়, তাহলে রোজা ভেঙে যাবে।
  4. ইচ্ছাকৃত মুখে থুথু জমা করে গলাধঃকরণ করা।
  5. গীবত, গালা-গালি ও ঝগড়া-ফাসাদ করা। কেউ গায়ে পড়ে ঝগড়া-ফাসাদ করতে এলে বলবে, আমি রোজাদার তোমাকে প্রত্যুত্থর দিতে অক্ষম।
  6. সাড়া দিন নাপাক অবস্থায় থাকা। এটি অত্যন্ত গুনাহের কাজ।
  7. অস্থিরতা ও কাতরতা প্রকাশ করা।
  8. কয়লা চিবিয়ে অথবা পাউডার, পেস্ট ও মাজন ইত্যাদি দ্বারা দাঁত পরিষ্কার করা।

যেসব কারণে রোজা না রাখলে ক্ষতি নেই তবে কাযা আদায় করতে হবে:

  1. কোনো অসুখের কারণে রোযা রাখার শক্তি হারিয়ে ফেললে অথবা অসুখ বৃদ্ধির ভয় হলে। তবে পরে তা কাযা করতে হবে।
  2. গর্ভবতী স্ত্রী লোকের সন্তান বা নিজের প্রাণ নাশের আশঙ্কা হলে রোজা ভঙ্গ করা বৈধ তবে কাযা করে দিতে হবে।
  3. যেসব স্ত্রী লোক নিজের বা অপরের সন্তানকে দুধ পান করান রোজা রাখার ফলে যদি দুধ না আসে তবে রোজা না রাখার অনুমতি আছে কিন্তু পরে কাযা আদায় করতে হবে।
  4. শরিয়তসম্মত মুসাফির অবস্থায় রোযা না রাখার অনুমতি আছে। তবে রাখাই উত্তম।
  5. কেউ হত্যার হুমকি দিলে রোযা ভঙ্গের অনুমতি আছে। পরে এর কাযা করতে হবে।
  6. কোনো রোগীর ক্ষুধা বা পিপাসা এমন পর্যায়ে চলে গেল এবং কোনো দ্বীনদার মুসলিম চিকিৎসকের মতে রোজা ভঙ্গ না করলে তখন মৃত্যুর আশঙ্কা আছে। তবে রোযা ভঙ্গ করা ওয়াজিব। পরে তা কাযা করতে হবে।
  7. হায়েজ-নেফাসগ্রস্ত (বিশেষ সময়ে) নারীদের জন্য রোজা রাখা জায়েজ নয়। পরবর্তীতে কাযা করতে হবে।
শিরোনাম

পবিত্র মাহে রমজানের ক্যালেন্ডার - ২০২৪ এর PLP FILE ডাউনলোড করতে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন। 🥀🥀🥀

APPS Downlode


PLP FILE Downlode


No comments

Powered by Blogger.