Header Ads






Collapsible Dropdown

উদ্বোধনঃ- ১৭-০৮-২০২৩ ইং
ছাত্র সংখ্যাঃ- ৫৮ জন
উপস্থিতঃ- ৫৪ জন
অনুপস্থিতঃ- ৪ জন
সমাপনীঃ- ১৪-০৯-২০২৩ ইং

অস্ত্র প্রশিক্ষণ পুস্তিকা

১। রাইফ্লিংঃ- অস্ত্রের ব্যারেলের ভিতরের ঘূর্ণায়মান বা প্যাঁচানো খাচ বা কাটা দাগকে রাইফ্লিং বলা হয়। নীচু বা গর্তের ন্যায় অংশকে বলা হয় গ্রুভস এবং উচু অংশকে বলা হয় ল্যান্ড।
২। ক্যালিবারঃ- গ্রুভসের গভীরতাকে বাদ দিয়ে বিপরীত দুই ল্যান্ডের মধ্যবর্তী দূরত্বকে ক্যালিবার বলে বা বোরের ডায়ামিটার বা ব্যাসকে ক্যালিবার বলা হয়।
৩। মাজেল ভেলোসিটিঃ- একটি ফায়ারকৃত বুলেট অথবা প্রজেক্টাইল যে গতির সাথে অস্ত্রের মাজেল ত্যাগ করে তাকে মাজেল ভেলোসিটি বলে।
৪। সাইট রেডিয়াসঃ- ব্যাক সাইট ইউ এবং ফ্রন্ট সাইট টিপ এর মধ্যবর্তী দূরত্বকে সাইট রেডিয়াস বলে।
৫। ট্রাজেক্টরীঃ- একটি বুলেট ফায়ার করার পর বায়ুমন্ডলে উড্ডয়নকালে যে বক্র পথ অতিক্রম করে তাকে ট্রাজেক্টরী বলে। ৬। এইমিংঃ- ফায়ারারের প্রয়োজনীয় চক্ষু ব্যাক সাইড ইউ, ফ্রন্ট সাইড টিপ এবং লক্ষ্যবস্তুর লক্ষ্যবিন্দুতে যে একটি কাল্পনিক সরল রেখার সৃষ্টি হয় তাহাকে এইম বলে।
৭। ফায়ারিংঃ- অস্ত্রকে সঠিকভাবে ধরা সঠিবভাবে লোড এবং সঠিক লক্ষ্যস্থির করার পর শ্বাস প্রশ্বাস এর মধ্যবর্তী বিরতিকালীন সময়কে ৪ থেকে ৫ সেকেন্ড বর্ধিত করে আস্তে আস্তে ট্রিগার প্রেস করাকেই ফায়ারিং বলে।
৮। মেকসেফঃ- আপতকালীন সময় শত্রুর উপর দ্রুত ও কার্যকরী ফায়ার দেওয়ার জন্য অস্ত্রের ভিতর নিরাপদে গুলি ধারন করে রাখার পদ্ধতিকে মেকসেফ বলে।
৯। প্রতিবন্ধকতাঃ- ফায়ারের শুরুতে অথবা ফায়ার চলাকালে ফায়ারারের ইচ্ছার বিরুদ্ধে অস্ত্র এবং গুলির ত্রুটির জন্য হঠাৎ ফায়ার বন্ধ হয়ে যাওয়াকে প্রতিবন্ধকতা বলে।
১০। আশুব্যবস্থাঃ- উক্ত প্রতিবন্ধকতার কারণকে উদ্ঘাটন করে পূণরায় অস্ত্রকে ফায়ারের উপযোগী করে তোলাকে আশুব্যবস্থা বলে।

বৈশিষ্ট্যঃ- ৯ টি নিম্নে বর্ণনা করা হলো।

১। পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় তবে এক এক করে গুলি ফায়ার করা যায়।
২। গ্যাস দ্বারা পরিচালিত।
৩। বাতাসে ঠান্ডা হয়।
৪। ম্যাগাজিন হতে গুলি পায়।
৫। উচ্চ ফায়ার ক্ষমতা সম্পন্ন।
৬। নির্ভুল ফায়ার করা যায়।
৭। গ্রেনেড লঞ্চার সংযুক্ত।
৮। বেয়নেট সংযুক্ত যা প্রয়োজনে আলাদা করা যায়।
৯। ১০-৬০ ডিগ্রি উত্তোলন কোনে গ্রেনেড ফায়ার করা যায়।

ফায়ারের প্রকারভেদঃ- ২ প্রকার

১। এক এক গুলি।
২। বার্ষ্ট ফায়ার।


ফায়ারের কার্যকরী ক্ষমতাঃ-

কার্যকরী রেঞ্জ ৪০০ মিঃ
ছত্রী সেনা ও বিমানের বিরুদ্ধে ৫০০ মিঃ
সম্মিলিত শত্রুর বিরুদ্ধে ৮০০ মিঃ
প্রজেক্টাইল ছেদন করতে পারে ১৫০০ মিঃ
সর্বাধিক দূরত্ব ২০০০ মিঃ

সাধারণ ভাবে এই অস্ত্রকে ১০ অংশে খোলা হয়

১। ম্যাগাজিন।
২। সংগীন।
৩। সিলিং।
৪। ক্লিনিং কিট্স।
৫। রিসিভার কভার।
৬। বোল্ড এন্ড বোল্ড ক্যারিয়ার।
৭। কাউন্টার রিকয়েল ম্যাকানিজম।
৮। পিষ্টন কভার।
৯। পিষ্টন।
১০। ব্যারেল এন্ড রিসিভার।


পরিস্কার সামগ্রীঃ-

১। চিন্দি ২” / ৪”
২। পরিস্কার নরম কাপড়৷
৩। চেম্বার ষ্টিক।
৪। টুথ ব্রাশ।


তৈলাক্ত করণঃ-

ক। কাঠের অংশে -লেনসিড ওয়েল।
খ। চামড়ার অংশে ডায়াবিন ওয়েল।
গ। লোহার অংশে আবার ৪ ধরনের তৈল ব্যবহার করা হয় যেমনঃ-
১। ও এক্স-১৩
২। ও এক্স-৫২
৩। ক্যাষ্ট্রল হাইস্পিন-৮০ সি
৪। ক্যাষ্ট্রল মিনারেল ওয়েল (আই এস ও ভিসকোসিটি গ্রেড-৪৬)


বৈশিষ্ট্যঃ- ৯ টি নিম্নে বর্ণনা করা হলো।

১। পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় তবে এক এক করে গুলি ফায়ার করা যায়।
২। গ্যাস দ্বারা পরিচালিত।
৩। বাতাসে ঠান্ডা হয়।
৪। ম্যাগাজিন হতে গুলি পায়।
৫। উচ্চ ফায়ার ক্ষমতা সম্পন্ন।
৬। নির্ভুল ফায়ার করা যায়।
৭। গ্রেনেড লঞ্চার সংযুক্ত।
৮। বেয়নেট সংযুক্ত যা প্রয়োজনে আলাদা করা যায়।
৯। ১০-৬০ ডিগ্রি উত্তোলন কোনে গ্রেনেড ফায়ার করা যায়।

ফায়ারের প্রকারভেদঃ- ২ প্রকার

১। এক এক গুলি।
২। বার্ষ্ট ফায়ার।


ফায়ারের কার্যকরী ক্ষমতাঃ-

কার্যকরী রেঞ্জ ৪০০ মিঃ
ছত্রী সেনা ও বিমানের বিরুদ্ধে ৫০০ মিঃ
সম্মিলিত শত্রুর বিরুদ্ধে ৮০০ মিঃ
প্রজেক্টাইল ছেদন করতে পারে ১৫০০ মিঃ
সর্বাধিক দূরত্ব ২০০০ মিঃ

সাধারণ ভাবে এই অস্ত্রকে ১০ অংশে খোলা হয়

১। ম্যাগাজিন।
২। সংগীন।
৩। সিলিং।
৪। ক্লিনিং কিট্স।
৫। রিসিভার কভার।
৬। বোল্ড এন্ড বোল্ড ক্যারিয়ার।
৭। কাউন্টার রিকয়েল ম্যাকানিজম।
৮। পিষ্টন কভার।
৯। পিষ্টন।
১০। ব্যারেল এন্ড রিসিভার।


পরিস্কার সামগ্রীঃ-

১। চিন্দি ২” / ৪”
২। পরিস্কার নরম কাপড়৷
৩। চেম্বার ষ্টিক।
৪। টুথ ব্রাশ।


তৈলাক্ত করণঃ-

ক। কাঠের অংশে -লেনসিড ওয়েল।
খ। চামড়ার অংশে ডায়াবিন ওয়েল।
গ। লোহার অংশে আবার ৪ ধরনের তৈল ব্যবহার করা হয় যেমনঃ-
১। ও এক্স-১৩
২। ও এক্স-৫২
৩। ক্যাষ্ট্রল হাইস্পিন-৮০ সি
৪। ক্যাষ্ট্রল মিনারেল ওয়েল (আই এস ও ভিসকোসিটি গ্রেড-৪৬)


বৈশিষ্ট্যঃ- ৯ টি নিম্নে বর্ণনা করা হলো।

১। পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় তবে এক এক করে গুলি ফায়ার করা যায়।
২। গ্যাস দ্বারা পরিচালিত।
৩। বাতাসে ঠান্ডা হয়।
৪। ম্যাগাজিন হতে গুলি পায়।
৫। উচ্চ ফায়ার ক্ষমতা সম্পন্ন।
৬। নির্ভুল ফায়ার করা যায়।
৭। গ্রেনেড লঞ্চার সংযুক্ত।
৮। বেয়নেট সংযুক্ত যা প্রয়োজনে আলাদা করা যায়।
৯। ১০-৬০ ডিগ্রি উত্তোলন কোনে গ্রেনেড ফায়ার করা যায়।

ফায়ারের প্রকারভেদঃ- ২ প্রকার

১। এক এক গুলি।
২। বার্ষ্ট ফায়ার।


ফায়ারের কার্যকরী ক্ষমতাঃ-

কার্যকরী রেঞ্জ ৪০০ মিঃ
ছত্রী সেনা ও বিমানের বিরুদ্ধে ৫০০ মিঃ
সম্মিলিত শত্রুর বিরুদ্ধে ৮০০ মিঃ
প্রজেক্টাইল ছেদন করতে পারে ১৫০০ মিঃ
সর্বাধিক দূরত্ব ২০০০ মিঃ

সাধারণ ভাবে এই অস্ত্রকে ১০ অংশে খোলা হয়

১। ম্যাগাজিন।
২। সংগীন।
৩। সিলিং।
৪। ক্লিনিং কিট্স।
৫। রিসিভার কভার।
৬। বোল্ড এন্ড বোল্ড ক্যারিয়ার।
৭। কাউন্টার রিকয়েল ম্যাকানিজম।
৮। পিষ্টন কভার।
৯। পিষ্টন।
১০। ব্যারেল এন্ড রিসিভার।


পরিস্কার সামগ্রীঃ-

১। চিন্দি ২” / ৪”
২। পরিস্কার নরম কাপড়৷
৩। চেম্বার ষ্টিক।
৪। টুথ ব্রাশ।


তৈলাক্ত করণঃ-

ক। কাঠের অংশে -লেনসিড ওয়েল।
খ। চামড়ার অংশে ডায়াবিন ওয়েল।
গ। লোহার অংশে আবার ৪ ধরনের তৈল ব্যবহার করা হয় যেমনঃ-
১। ও এক্স-১৩
২। ও এক্স-৫২
৩। ক্যাষ্ট্রল হাইস্পিন-৮০ সি
৪। ক্যাষ্ট্রল মিনারেল ওয়েল (আই এস ও ভিসকোসিটি গ্রেড-৪৬)


বৈশিষ্ট্যঃ- ৯ টি নিম্নে বর্ণনা করা হলো।

১। পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় তবে এক এক করে গুলি ফায়ার করা যায়।
২। গ্যাস দ্বারা পরিচালিত।
৩। বাতাসে ঠান্ডা হয়।
৪। ম্যাগাজিন হতে গুলি পায়।
৫। উচ্চ ফায়ার ক্ষমতা সম্পন্ন।
৬। নির্ভুল ফায়ার করা যায়।
৭। গ্রেনেড লঞ্চার সংযুক্ত।
৮। বেয়নেট সংযুক্ত যা প্রয়োজনে আলাদা করা যায়।
৯। ১০-৬০ ডিগ্রি উত্তোলন কোনে গ্রেনেড ফায়ার করা যায়।

ফায়ারের প্রকারভেদঃ- ২ প্রকার

১। এক এক গুলি।
২। বার্ষ্ট ফায়ার।


ফায়ারের কার্যকরী ক্ষমতাঃ-

কার্যকরী রেঞ্জ ৪০০ মিঃ
ছত্রী সেনা ও বিমানের বিরুদ্ধে ৫০০ মিঃ
সম্মিলিত শত্রুর বিরুদ্ধে ৮০০ মিঃ
প্রজেক্টাইল ছেদন করতে পারে ১৫০০ মিঃ
সর্বাধিক দূরত্ব ২০০০ মিঃ

সাধারণ ভাবে এই অস্ত্রকে ১০ অংশে খোলা হয়

১। ম্যাগাজিন।
২। সংগীন।
৩। সিলিং।
৪। ক্লিনিং কিট্স।
৫। রিসিভার কভার।
৬। বোল্ড এন্ড বোল্ড ক্যারিয়ার।
৭। কাউন্টার রিকয়েল ম্যাকানিজম।
৮। পিষ্টন কভার।
৯। পিষ্টন।
১০। ব্যারেল এন্ড রিসিভার।


পরিস্কার সামগ্রীঃ-

১। চিন্দি ২” / ৪”
২। পরিস্কার নরম কাপড়৷
৩। চেম্বার ষ্টিক।
৪। টুথ ব্রাশ।


তৈলাক্ত করণঃ-

ক। কাঠের অংশে -লেনসিড ওয়েল।
খ। চামড়ার অংশে ডায়াবিন ওয়েল।
গ। লোহার অংশে আবার ৪ ধরনের তৈল ব্যবহার করা হয় যেমনঃ-
১। ও এক্স-১৩
২। ও এক্স-৫২
৩। ক্যাষ্ট্রল হাইস্পিন-৮০ সি
৪। ক্যাষ্ট্রল মিনারেল ওয়েল (আই এস ও ভিসকোসিটি গ্রেড-৪৬)


আইন প্রশিক্ষণ পুস্তিকা

বৈশিষ্ট্যঃ- ৯ টি নিম্নে বর্ণনা করা হলো।

১। পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় তবে এক এক করে গুলি ফায়ার করা যায়।
২। গ্যাস দ্বারা পরিচালিত।
৩। বাতাসে ঠান্ডা হয়।
৪। ম্যাগাজিন হতে গুলি পায়।
৫। উচ্চ ফায়ার ক্ষমতা সম্পন্ন।
৬। নির্ভুল ফায়ার করা যায়।
৭। গ্রেনেড লঞ্চার সংযুক্ত।
৮। বেয়নেট সংযুক্ত যা প্রয়োজনে আলাদা করা যায়।
৯। ১০-৬০ ডিগ্রি উত্তোলন কোনে গ্রেনেড ফায়ার করা যায়।

ফায়ারের প্রকারভেদঃ- ২ প্রকার

১। এক এক গুলি।
২। বার্ষ্ট ফায়ার।


ফায়ারের কার্যকরী ক্ষমতাঃ-

কার্যকরী রেঞ্জ ৪০০ মিঃ
ছত্রী সেনা ও বিমানের বিরুদ্ধে ৫০০ মিঃ
সম্মিলিত শত্রুর বিরুদ্ধে ৮০০ মিঃ
প্রজেক্টাইল ছেদন করতে পারে ১৫০০ মিঃ
সর্বাধিক দূরত্ব ২০০০ মিঃ

সাধারণ ভাবে এই অস্ত্রকে ১০ অংশে খোলা হয়

১। ম্যাগাজিন।
২। সংগীন।
৩। সিলিং।
৪। ক্লিনিং কিট্স।
৫। রিসিভার কভার।
৬। বোল্ড এন্ড বোল্ড ক্যারিয়ার।
৭। কাউন্টার রিকয়েল ম্যাকানিজম।
৮। পিষ্টন কভার।
৯। পিষ্টন।
১০। ব্যারেল এন্ড রিসিভার।


পরিস্কার সামগ্রীঃ-

১। চিন্দি ২” / ৪”
২। পরিস্কার নরম কাপড়৷
৩। চেম্বার ষ্টিক।
৪। টুথ ব্রাশ।


তৈলাক্ত করণঃ-

ক। কাঠের অংশে -লেনসিড ওয়েল।
খ। চামড়ার অংশে ডায়াবিন ওয়েল।
গ। লোহার অংশে আবার ৪ ধরনের তৈল ব্যবহার করা হয় যেমনঃ-
১। ও এক্স-১৩
২। ও এক্স-৫২
৩। ক্যাষ্ট্রল হাইস্পিন-৮০ সি
৪। ক্যাষ্ট্রল মিনারেল ওয়েল (আই এস ও ভিসকোসিটি গ্রেড-৪৬)


বৈশিষ্ট্যঃ- ৯ টি নিম্নে বর্ণনা করা হলো।

১। পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় তবে এক এক করে গুলি ফায়ার করা যায়।
২। গ্যাস দ্বারা পরিচালিত।
৩। বাতাসে ঠান্ডা হয়।
৪। ম্যাগাজিন হতে গুলি পায়।
৫। উচ্চ ফায়ার ক্ষমতা সম্পন্ন।
৬। নির্ভুল ফায়ার করা যায়।
৭। গ্রেনেড লঞ্চার সংযুক্ত।
৮। বেয়নেট সংযুক্ত যা প্রয়োজনে আলাদা করা যায়।
৯। ১০-৬০ ডিগ্রি উত্তোলন কোনে গ্রেনেড ফায়ার করা যায়।

ফায়ারের প্রকারভেদঃ- ২ প্রকার

১। এক এক গুলি।
২। বার্ষ্ট ফায়ার।


ফায়ারের কার্যকরী ক্ষমতাঃ-

কার্যকরী রেঞ্জ ৪০০ মিঃ
ছত্রী সেনা ও বিমানের বিরুদ্ধে ৫০০ মিঃ
সম্মিলিত শত্রুর বিরুদ্ধে ৮০০ মিঃ
প্রজেক্টাইল ছেদন করতে পারে ১৫০০ মিঃ
সর্বাধিক দূরত্ব ২০০০ মিঃ

সাধারণ ভাবে এই অস্ত্রকে ১০ অংশে খোলা হয়

১। ম্যাগাজিন।
২। সংগীন।
৩। সিলিং।
৪। ক্লিনিং কিট্স।
৫। রিসিভার কভার।
৬। বোল্ড এন্ড বোল্ড ক্যারিয়ার।
৭। কাউন্টার রিকয়েল ম্যাকানিজম।
৮। পিষ্টন কভার।
৯। পিষ্টন।
১০। ব্যারেল এন্ড রিসিভার।


পরিস্কার সামগ্রীঃ-

১। চিন্দি ২” / ৪”
২। পরিস্কার নরম কাপড়৷
৩। চেম্বার ষ্টিক।
৪। টুথ ব্রাশ।


তৈলাক্ত করণঃ-

ক। কাঠের অংশে -লেনসিড ওয়েল।
খ। চামড়ার অংশে ডায়াবিন ওয়েল।
গ। লোহার অংশে আবার ৪ ধরনের তৈল ব্যবহার করা হয় যেমনঃ-
১। ও এক্স-১৩
২। ও এক্স-৫২
৩। ক্যাষ্ট্রল হাইস্পিন-৮০ সি
৪। ক্যাষ্ট্রল মিনারেল ওয়েল (আই এস ও ভিসকোসিটি গ্রেড-৪৬)


বিবিধ প্রশিক্ষণ পুস্তিকা

র‍্যাব বাহিনীর প্রহরীর দায়িত্ব ও কর্তব্যঃ-
১। বিধি মোতাবেক সঠিকভাবে পোষাক-পরিচ্ছদ এবং বান্ডুলিয়ার যথাযথভাবে পরিধান করে অস্ত্র, গোলাবারুদ ও অন্যান্য সরঞ্জাম নিয়ে দায়িত্ব শুরু হওয়ার ০৫ মিনিট পূর্বে গার্ড পোষ্টে উপস্থিত হওয়া।
২। পূর্বের কর্তব্যরত প্রহরীর নিকট হতে গার্ড পোষ্ট এর দায়িত্বপূর্ণ এলাকার সীমানা ও বিরাজমান পরিস্থিতি সম্পর্কে সঠিকভাবে জানা।
৩। সর্বোচ্চ পেশাদারিত্ব ও সতর্কতার সহিত দায়িত্ব পালন করা।
৪। দায়িত্বরত অবস্থায় তন্দ্রা/ ঘুমানো/ অমনোযোগী হওয়া থেকে বিরত থাকা।
৫। গার্ড পোষ্টের দায়িত্বপূর্ণ এলাকার ভিতর সরকারী সম্পত্তির নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
৬। গার্ড পোষ্টে দায়িত্ব থাকাকালীন সময়ে কোন অবস্থাতেই মোবাইল ফোন বহন এবং ব্যবহার না করা।
৭। দায়িত্বপূর্ণ এলাকার ভিতর সকল অপরিচিত ব্যক্তির পরিচয় নিশ্চিত করা।
৮। সকল উর্দ্ধতন কর্মকর্তাকে দেখামাত্র সালাম প্রদানের মাধ্যমে যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করা।
৯। ব্যক্তিগত অস্ত্র, গোলাবারুদ ও অন্যান্য সরঞ্জাম এর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
১০। পরবর্তী প্রহরী পোষ্টে আগমন না করা পর্যন্ত গার্ড পোষ্ট কোন অবস্থাতেই ত্যাগ না করা।
১১। দায়িত্ব হস্তান্তর/গ্রহণের সময় গার্ড পোষ্টে রক্ষিত সকল সরঞ্জামাদি, রেজিষ্টার এবং অন্যান্য আনুষাঙ্গিক বস্তু (যদি থাকে) সুষ্ঠুভাবে বুঝিয়া দেওয়া/বুঝিয়া নেওয়া।
১২। পরবর্তী প্রহরীর নির্দিষ্ট সময়ে/সঠিক সময়ে দায়িত্ব পালনের জন্য গার্ড পোষ্টে উপস্থিত না হলে তৎক্ষনাৎ বিষয়টি কন্ট্রোল, ডিউটি ডিএডি এবং ডিউটি এসআইকে অবগত করা।

চেকপোষ্ট করা কালীন করণীয়/বর্জণীয়ঃ- ১। সদস্যগণ যথাযথভাবে পরিচ্ছন্ন এবং পূর্ণ পোশাক পরিধান পূর্বক নিজ নিজ দায়িত্বস্থলে নিয়োজিত হবেন।
২। চেকপোষ্ট পরিচালনাকালে সকলের সাথে ভদ্র, মার্জিত ও রুচিশীল আচরণ করতে হবে।
৩। চেকপোষ্ট তথ্য ভিত্তিক, সুনির্দিষ্ট সময়, স্থান ও এলাকায় পরিচালনা করতে হবে।
৪। চেকপোষ্ট স্থাপনের নির্ধারিত জায়গা ব্যতীত কয়েক গজ দূরে আরেকটি চেকপোষ্ট স্থাপন করা যেতে পারে যাতে করে সন্দেহভাজন কোন গাড়ী প্রথম চেকপোষ্ট পার হলেও দ্বিতীয় চেকপোষ্টে ধরা পড়ে।
৫। কতর্ব্যরত অবস্থায় মোবাইল ফোন ব্যবহার এবং কোন ইলেকট্রনিক ডিভাইসে অডিও কিংবা ভিডিও শোনা বা দেখা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
৬। চলন্ত গাড়ীর সামনে রাস্তার মাঝামাঝি দাঁড়িয়ে গাড়ি থামার সংকেত না দিয়ে ট্রাফিক সিগন্যাল লাইট ব্যবহারের পাশাপাশি একপাশে নিরাপদ অবস্থানে থেকে গাড়ি থামানোর সিগন্যাল দিতে হবে।
৭। চেকপোষ্ট পরিচালনাকারী সদস্যগণ অবশ্যই ট্রাফিক সিগন্যাল লাইট সাথে রাখবেন।
৮। রাত্রিকালীন কর্তব্যে নিয়োজিত র‍্যাব সদস্যগণ অবশ্যই রিফ্লেক্টিং ভেস্ট পরিধান করবেন।
৯। কর্তব্যস্থলে প্রয়োজন মত যথাযথ রায়ট গিয়ার (হেলমেট, বুলেট প্রুফ জ্যাকেট, বুট, লেগ গার্ড) পরিধান পূর্বক নিয়োজিত হবেন।
১০। প্রতিটি চেকপোষ্টে ০২টি করে মোটরসাইকেল থাকবে, যেন অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতিতে ব্যবহার করা যায়।
১১। চেকপোষ্ট পরিচালনাকালে কোন মহিলার দেহ তল্লাশী করার প্রয়োজন হলে অবশ্যই কোন নারী সদস্য দ্বারা যথাযথভাবে সম্পন্ন করতে হবে।
১২। অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যেখানে চেকপোষ্ট স্থাপন করেছে ঠিক সেখানেই চেকপোষ্ট স্থাপন না করা ।
১৩। চেকপোষ্ট চলাকালীন নারী, শিশু ও বয়ষ্কদের প্রতি বিশেষ যত্নবান হতে হবে এবং সদা সতর্ক থাকতে হবে। চেকপোষ্টে গাড়ী থামিয়ে তল্লাশী করার পর র‍্যাবকে সহযোগিতা করার জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে ধন্যবাদ জানাতে হবে এবং প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে সাময়িক বাঁধা দানের জন্য দুঃখ প্রকাশ করতে হবে যেন র‍্যাব সম্পর্কে জনগণের নেতিবাচক ধারণা সৃষ্টি/তৈরি না হয়।
১৪। চেকপোষ্ট স্থাপন ও পরিচালনার সময় সকল র‍্যাব সদস্য বুলেট প্রুফ জ্যাকেট পরিহিত অবস্থায় থাকবে।
১৫। সিগন্যাল দিয়ে গাড়ি বা পথচারীদের রাস্তার বামে নিয়ে চেক বা জিজ্ঞাসাবাদ করতে হবে। এ কারণে যানজট বা অন্য কোন জনদূর্ভোগ সৃষ্টি না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
১৬। ট্রাফিক আইন বা সিগন্যাল অমান্যকারী গাড়িকে ঝুঁকি নিয়ে মরিয়া হয়ে তার পিছনে না ছুটে ওয়্যারলেস কিংবা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে পরবর্তী ট্রাফিক পোষ্টে অবহিত করতে হবে।
১৭। চেকপোষ্ট পরিচালনাকালে অস্ত্র, গুলিসমূহের যথাযথ সতর্ক ব্যবহার সহ নিজ নিজ নিরাপত্তার বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে।
১৮। চেক পয়েন্ট এবং পোষ্ট এর যথাযথ পরিদর্শন, তল্লাশি এবং সুসজ্জিত করণসহ আইন সংগত প্রক্রিয়ায় হতে হবে।
১৯। চেকপোষ্ট কার্যক্রম দৃশ্যমান হতে হবে এবং চেকপোষ্ট প্রতিদিন একই স্থানে না করে বিভিন্ন স্থানে স্থাপন করতে হবে।
২০। বর্ষাকালীন সময়ে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে রেইনকোট বহন করবেন এবং প্রয়োজনীয় সময় পরিধান করবেন।

টহলকালীন করণীয়ঃ- ১। টহলে সকল র‍্যাব সদস্যগণ যথাযথভাবে পরিচ্ছন্ন এবং পূর্ণ পোশাক পরিধান পূর্বক নিজ নিজ দায়িত্বে নিয়োজিত হবে। ২। টহল শুরুর পূর্বে টহল কমান্ডার নিজে টহলের কাজ সম্পর্কে যথাযথভাবে অভিজ্ঞ হবেন এবং পরবর্তীতে টহলের প্রত্যেক সদস্যদের মধ্যে দায়িত্ব বন্টন পূর্বক যথাযথ ব্রিফিং এর মাধ্যমে টহলের দায়িত্ব সম্পর্কে অবগত করাবেন। ৩। প্রতিটি টহল দলে প্রয়োজনীয় সংখ্যক অস্ত্র (শর্টগান, গ্যাসগান, এসএমজি) এবং গোলাবারুদ থাকবে। প্রতিটি গাড়িতে কমপক্ষে ২টি শর্টগান এবং ১টি গ্যাসগান বিদ্যমান থাকবে। ৪। কর্তব্যরত সদস্যগণ নিজ নিজ অস্ত্র ও গোলাবারুদের সুরক্ষা, নিরাপত্তা ও ব্যবহার অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে প্রতিপালন করবে। ৫। টহল দলের সাথে সব সময় অবশ্যই রায়ট এবং চেকপোষ্টের সামগ্রী থাকতে হবে। ৬। অস্ত্রাগার থেকে অস্ত্র ও গোলাবারুদ উত্তোলনের পরে এবং জমাকরনের পূর্বে টহল কমান্ডার কর্তৃক অস্ত্রের নিরাপত্তা ড্রিল সম্পন্ন করতে হবে । ৭। টহল দল সমূহ সর্বদা (চেকপোষ্ট স্থাপন ব্যতীত) চলমান অবস্থায় থাকবে। টহল কমান্ডার এবং ড্রাইভার ব্যতীত কোন সদস্যের কাছে কোন প্রকার মোবাইল ফোন থাকা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। ৮। ৮ জন সদস্যের টহল দলের ক্ষেত্রে ড্রাইভার এবং ড্রাইভারের পাশের সীটে টহল কমান্ডার বসবে এবং বাকী সদস্যের মধ্যে কমপক্ষে ৪ জন গাড়ীর পিছনে বসবে। টহল কমান্ডার তাদের পর্যবেক্ষণ এলাকা বন্টন করবে এবং নির্দিষ্ট সময় পরপর তাদের অবস্থান পরিবর্তন করে দিবেন। ৯। টহলকালীন সময়ে গাড়ির হুটার বাঁজাতে হবে, যাতে জনসাধারনের মাঝে নিরাপত্তার আশ্বাস ফিরে আসে। ১০। বিশেষ প্রয়োজনে কোথাও থামার প্রয়োজন হলে দু'জন সশস্ত্র র‍্যাব সদস্য টহল গাড়ির সামনে ও পিছনে সতর্ক অবস্থায় প্রহরাধীন থাকবে। ১১। টহল পরিচালনার সময় সকল র‍্যাব সদস্য বুলেট প্রুফ জ্যাকেট পরিহিত অবস্থায় থাকবে। ১২। টহল দল সকল বাহিনীর সংমিশ্রণে গঠন করতে হবে এবং একই সাথে নতুন ও পুরনো র‍্যাব সদস্যের সংমিশ্রণ থাকতে হবে। কোন অবস্থাতেই টহল দল শুধু একই বাহিনীর সদস্য বা নতুন র‍্যাব সদস্যদের সমন্বয়ে গঠন করা যাবে না। ১৩। টহলকালীন সময় সকল র‍্যাব সদস্য সতর্ক থাকবে যাতে টহল দলের উপর দূর বা কাছ থেকে কোন ধরনের আক্রমণের ঘটনা না ঘটে। ১৪। সূর্যোদয়, সূর্যাপ্ত, সকাল, দুপুর, মধ্যরাত্রী বা টহলের শেষ সময়ে র‍্যাব সদস্যগণ অধিকতর সতর্কতার সাথে দায়িত্ব পালন করবে। ১৫। গোলযোগপূর্ণ এলাকায় টহল মোতায়েনের ক্ষেত্রে পর্যবেক্ষণ ও তথ্য সংগ্রহ পূর্বক মোতায়েন করতে হবে। ১৬। ০২ Vehicle টহলে গেলে একটি হবে Intervention (Command) Vehicle এবং অন্যটি হবে Protection Vehicle. ১৭। টহলের কোন সদস্যের আচরণ এবং কর্মকান্ড যেন জনগণের বিরক্তির কারণ না হয় সেদিকে সকলকে আন্তরিক ও সতর্ক হতে হবে। ১৮। দুর্গম এলাকায় দীর্ঘকালীন টহলমোতায়েনের ক্ষেত্রে প্রাথমিক চিকিৎসা সামগ্রীসহ ন্যূনতম প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত এক বা একাধিক সদস্য প্রেরণ করতে হবে। ১৯। এবং দুর্গম এলাকায় টহল মোতায়েনের ক্ষেত্রে একাধিক ড্রাইভার প্রেরণ নিশ্চিত করতে হবে। ২০। পানি পানের অনুপযোগী এলাকায় টহলের ক্ষেত্রে Water Purification Tablet সাথে নিতে হবে। ২১। নৌ পথে টহল ডিউটি করার সময় নিরাপদ ও নৌপথ উপযোগী পোশাক/লাইফ জ্যাকেট সহ অস্ত্রেরনিরাপত্তার নিশ্চয়তা বিধান করতে হবে। ২২। টহল গাড়ীতে প্রয়োজনীয় সংখ্যক অগ্নি নির্বাপক সামগ্রী রাখা যেতে পারে। ২৩। সর্বোপরি কমান্ডারের দিক নির্দেশনা অনুসারে কাজ করতে হবে। ২৪। টহল ডিউটি শেষে কমান্ডার কর্তৃক ডি ব্রিফিং করা এবং ডি ব্রিফিং এ প্রাপ্ত নতুন তথ্য সমূহ পরবর্তী টহল কালে অনুসরণ করতে হবে। ২৫। টহল শেষে কমান্ডার কর্তৃক টহল রিপোর্ট দাখিল পূর্বক Assignment Giving Officer' কে Feedback Report দিতে হবে। ২৬। টহল সর্বদা দৃশ্যমান হতে হবে যেন র‍্যাবের টহল দলের প্রতি সাধারণ মানুষের ও স্থানীয় জনগণের আস্থা তৈরি হয়। ২৭। টহল চালাকালীন সময়ে র‍্যাব সদস্যগণ সর্বদা বাইরের দিক মুখ করে সতর্ক অবস্থায় থাকবে। ২৮। টহল চলাকালীন সময়ে চলমান অবস্থায় এবং সাময়িক বিরতির প্রয়োজন হলে রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকার সময় র‍্যাবের সদস্যগণ কখনোই অলসভাবে বসে বা দাঁড়িয়ে থাকবে না। একটি সুশৃঙ্খল বাহিনীর সদস্য হিসেবে গতিবিধি সবসময় চৌকস এবং নিয়ন্ত্রিত থাকবে। টহল চলাকালীন অবস্থায় উন্মুক্ত স্থানে রাস্তার পাশের দোকান হতে পানাহার পরিহার করতে হবে।

র‍্যাব বিধিসমূহ করণীয় ও বর্জনীয়ঃ- ১। অর্পিত দায়িত্ব পালন করা। ২। উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের বৈধ আদেশ পালন করা। ৩। ব্যক্তিত্ব,সততা,নিষ্ঠা,শৃংখলা,সময়ানুবর্তিতা, নিরপেক্ষতা ও সহমর্মিতার মধ্য দিয়ে কর্মক্ষেত্রে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করা। ৪। দায়িত্ব পালনকালে সকল ক্ষেত্রে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করা। ৫ । আচরণ ও ব্যবহারে নম্র ও বিনীত এবং কর্মে দৃঢ় হওয়া। ৬ । দায়িত্ব পালনকালে প্রতিটি ব্যক্তিকে তাঁর প্রাপ্য সম্মান ও মর্যাদা প্রদান করা । ৭। র‍্যাব ফোর্সেসে বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যদের সাথে ভ্রাতৃত্বপূর্ণ আচরণ করা। ৮। রাষ্ট্রীয় সম্পদ ব্যবহারে যুক্তিশীল ও মিতব্যয়ী হওয়া। ৯ । দায়িত্বপালনকালে সর্বনিম্ন শক্তি ব্যবহার করা। বর্জনীয়ঃ- ১। সরকারের রীতি-নীতির সমালোচনা করা। ২। কাজের বিনিময়ে কোন প্রকার অনুগ্রহ বা উপঢৌকন গ্রহণ করা। ৩ । অনৈতিক কার্যকলাপে জড়িত হওয়া। ৪। জনসাধারণের সাথে রাজনৈতিক আলোচনা করা। ৫। সংগঠন বা দলবাজি করা। ৬ । অবৈধ ক্লাব বা পানশালায় গমন ও রাত্রিযাপন করা।

রাইট প্লাটুনের মোট ৬ টি ফরমেশনঃ- ১। স্কারমিস লাইন ফরমেশন। ২। এ্যাপ্রোজ ফরমেশন। ৩ । এ্যারোহেড ফরমেশন। ৪। বক্স ফরমেশন। ৫। ড্রাইগোনাল রাইট ফরমেশন। ৬ । ড্রাইগোনাল লেফট ফরমেশন। ফুল রাইট প্লাটুন এর লোক সংখ্যাঃ- একজন ইন্সপেক্টর, একজন সাব ইন্সপেক্টর, একজন ওয়্যারলেস ম্যান। চার্জিং পাৰ্টিঃ- ১ (এক) এএসআই ১ (এক) নায়েক ১২ (বার) কনস্টেবল সর্বমোট ১৪ (চৌদ্দ) জন। এ্যারেষ্টিং পার্টিঃ- ১ (এক) নায়েক ৪ (চার) কনস্টেবল সর্বমোট ৫ (পাঁচ) জন । আর্মস পার্টিঃ- ১ (এক) এএসআই ১ (এক) নায়েক ১০ (দশ) কনস্টেবল মোট ১২ জন। এই পার্টির কমান্ডার ও সকল কনস্টেবল অবশ্যই সঠিক প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত হইতে হইবে রায়ট প্লাটুন কমান্ডারের আদেশ ব্যতীত কোন অবস্থাতেই গুলি করিতে পারিবে না। গ্যাস পার্টিঃ- ১ (এক) এএসআই ৪ (চার) কনস্টেবল মোট ৫ (পাঁচ) জন। গ্যাস পার্টির কমান্ডার দায়িত্ববান হইতে হইবে। সর্বমোট= ৩৯ জন।

No comments

Powered by Blogger.